এখন শুধু লাশের অপেক্ষা সাভারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪০২,
হস্তান্তর ৩৯১
রানা প্লাজা ধ্বংসস্তূপে সোমবার উদ্ধার
তৎপরতার ষষ্ঠ দিন চলছে। উদ্ধারকাজের সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা নবম পদাতিক
ডিভিশন জীবিত উদ্ধারের জন্য ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত হালকা যন্ত্রপাতি দিয়ে
সাবধানতার সঙ্গে অভিযান পরিচালনার কথা বলেছিল। তবে স্বজনদের দাবি আর
ধ্বংসস্তূপের গভীরে প্রাণ স্পন্দনের লক্ষণ দেখে অভিযান ১১১ ঘণ্টা পর্যন্ত
বর্ধিত করা হয়। অবশেষে রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টা থেকে ভারি যন্ত্রপাতি
ব্যবহার শুরু হয়েছে। সে হিসেবে কোনো হতভাগ্য শ্রমিককে আর জীবিত উদ্ধারের
সম্ভাবনা একেবারে নেই বললেই চলে। এখন হাইড্রোলিক ড্রিল মেশিন এবং ক্রেনসহ
ভারি যন্ত্রপাতির ব্যবহার শুরু হয়েছে।
গতকাল রোববার দুপুর সোয়া ১২টা পর্যন্ত ৩৯৭ জন নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। এর মধ্যে স্বজন এবং বিভিন্ন হাসপাতালের মর্গে হস্তান্তর করা হয়েছে ৩৮৫টি লাশ। সোমবার বেলা ৫টা পর্যন্ত জীবিত কাউকে উদ্ধার করা যায়নি। তবে পাঁচ জনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তবে অধরচন্দ্রের স্কোর বোর্ডে স্বজনদের কাছে ৩২৯ এবং হাসপাতালের মর্গে ৫২ জনের লাশ হস্তান্তরের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে ৩০ এবং মিটফোর্ড মর্গে ২১ জনের লাশ অসনাক্ত অবস্থায় এখনো পড়ে আছে। ঢামেকের নিউক্লিয়ার মেডিসিন এবং আল্ট্রাসাউন্ড কেন্দ্রের চিকিৎসকরা ডিএনএর নমুনা এবং সিআইডির ক্রাইম সিনের একটি ইউনিট মাড়ির দাঁত সংগ্রহ করছে। বিকেলের মধ্যে এসব লাশ আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
সেনা বাহিনীর আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে জানায়, গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টা থেকে এখন পর্যন্ত ৪টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মোট উদ্ধার ২ হাজার ৮১৮ জন। এর মধ্যে ২ হাজার ৪৩৭ জন জীবিত এবং ৩৮১ জনকে মৃত উদ্ধার করা হয়েছে। এখন ধ্বংসস্তূপের সামনে ও পেছনে বুলডোজার এবং ক্রেন দিয়ে দেয়াল ভেঙে বের করা হচ্ছে। বেক্সিমকো ও ওরিয়ন গ্রুপের ক্রেন দিয়ে কংক্রিটের চাঁই টেনে বের করে সাভার সিটি করপোরেশন ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে পার্শ্ববর্তী নদীতে ফেলা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ৯০ টন কনক্রিট সরানো হয়েছে বলে জানায় আইএসপিআর।
এদিকে সাভারে অধরচন্দ্র মাঠে পুলিশের কাছে স্বজনদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি তালিকায় নিখোঁজের সংখ্যা রোববার দুপুর ১টা পর্যন্ত ১ হাজার ১৯৫ জন। সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সাভার থানা পুলিশের কাছে ১ হাজার ২২৫ জন নিখোঁজের তালিকা রয়েছে।
রোববার বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত জীবিত উদ্ধার করা হয় চার জন। তাদের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমইএচ) ভর্তি করা হয়েছে। অবশ্য তৃতীয় দিন থেকে যারা উদ্ধার হচ্ছে তাদের অনেকের অবস্থাই গুরুতর। অনেকে হাসপাতালে মারা গেছেন।
গতকাল রোববার দুপুর সোয়া ১২টা পর্যন্ত ৩৯৭ জন নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। এর মধ্যে স্বজন এবং বিভিন্ন হাসপাতালের মর্গে হস্তান্তর করা হয়েছে ৩৮৫টি লাশ। সোমবার বেলা ৫টা পর্যন্ত জীবিত কাউকে উদ্ধার করা যায়নি। তবে পাঁচ জনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তবে অধরচন্দ্রের স্কোর বোর্ডে স্বজনদের কাছে ৩২৯ এবং হাসপাতালের মর্গে ৫২ জনের লাশ হস্তান্তরের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে ৩০ এবং মিটফোর্ড মর্গে ২১ জনের লাশ অসনাক্ত অবস্থায় এখনো পড়ে আছে। ঢামেকের নিউক্লিয়ার মেডিসিন এবং আল্ট্রাসাউন্ড কেন্দ্রের চিকিৎসকরা ডিএনএর নমুনা এবং সিআইডির ক্রাইম সিনের একটি ইউনিট মাড়ির দাঁত সংগ্রহ করছে। বিকেলের মধ্যে এসব লাশ আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
সেনা বাহিনীর আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে জানায়, গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টা থেকে এখন পর্যন্ত ৪টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মোট উদ্ধার ২ হাজার ৮১৮ জন। এর মধ্যে ২ হাজার ৪৩৭ জন জীবিত এবং ৩৮১ জনকে মৃত উদ্ধার করা হয়েছে। এখন ধ্বংসস্তূপের সামনে ও পেছনে বুলডোজার এবং ক্রেন দিয়ে দেয়াল ভেঙে বের করা হচ্ছে। বেক্সিমকো ও ওরিয়ন গ্রুপের ক্রেন দিয়ে কংক্রিটের চাঁই টেনে বের করে সাভার সিটি করপোরেশন ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে পার্শ্ববর্তী নদীতে ফেলা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ৯০ টন কনক্রিট সরানো হয়েছে বলে জানায় আইএসপিআর।
এদিকে সাভারে অধরচন্দ্র মাঠে পুলিশের কাছে স্বজনদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি তালিকায় নিখোঁজের সংখ্যা রোববার দুপুর ১টা পর্যন্ত ১ হাজার ১৯৫ জন। সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সাভার থানা পুলিশের কাছে ১ হাজার ২২৫ জন নিখোঁজের তালিকা রয়েছে।
রোববার বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত জীবিত উদ্ধার করা হয় চার জন। তাদের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমইএচ) ভর্তি করা হয়েছে। অবশ্য তৃতীয় দিন থেকে যারা উদ্ধার হচ্ছে তাদের অনেকের অবস্থাই গুরুতর। অনেকে হাসপাতালে মারা গেছেন।