Time Pass BD Times
Time Pass BD Times
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৪
রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৩
কাবাবের পাঁচ পদ
কোরবানীর ঈদ মানেই খাবার দাবারের বিশাল আয়োজন। এই দিনে মুসলিম সম্প্রদায়ের
প্রত্যেকের ঘরেই থাকে গরু ও খাসির মাংস। আর এই মাংস দিয়ে গৃহিনীরা তৈরি করে
থাকেন নানা পদের খাবার। তবে কোরবানীর ঈদে অন্যান্য রেসিপির সঙ্গে কাবাব না
হলে যেন জমে ওঠে না। নানা রকমের কাবারের সঙ্গে গরম গরম রুটি ও পরাটার
স্বাদের যেন তুলনাই হয় না। তাই এই ঈদে যারা পরিবার ও আত্মীয় স্বজনকে কাবাব
দিয়ে ভোজন করানোর কথা ভাবছেন তাদের জন্য বাংলামেইলের ঈদ আয়োজনে রইলো পাঁচ
ধরনের কাবাব তৈরির রেসিপি:
কিমা কাবাব
উপকরণ: সেদ্ধ করা গরুর মাংসের কিমা ২ কাপ, সবজি কুচি সেদ্ধ করা (গাজর, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মাশরুম) ১ কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি ১ চা চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ২টি, গরম মসলা গুঁড়া আধা চা চামচ, ডিম ফেটানো ২টি, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো এবং ভাজার জন্য তেল পরিমাণমতো।
যেবাবে তৈরি করবেন: প্রথমে বিস্কুটের গুঁড়া ও তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণগুলো ভালো করে মেখে নিন। এরপর মিশ্রণটি থেকে ছোট ছোট বড়া বা বলের মতো বানিয়ে তা প্রথমে ডিমে ডুবিয়ে নিন এবং পরে বিস্কুটের গুঁড়া মেখে ডুবো তেলে ভালো করে ভেজে তুলে ফেলুন। এবার সসের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার কিমা কাবাব।
হীরা কাবাব
উপকরণ: সেদ্ধ করা কলিজা ৫০০ গ্রাম, আলু সেদ্ধ (মাঝারি) ২টি, গাজর সেদ্ধ ২টি, মরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, গরম মসলা গুঁড়া ১ চা চামচ, (দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, গোলমরিচ, জয়ত্রী পরিমাণমতো নিয়ে ভেজে গুঁড়া করে নিতে হবে), ডিম ১টি, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদ মতো, তেল পরিমাণমতো, সাসলিকের কাঠি ৭ থেকে ৮টি।
যেভাবে তৈরি করবেন: কলিজা, আলু ও গাজর চারকোনা করে টুকরো করে নিতে হবে। তেল ও টমেটো সস ছাড়া বাকি সব উপকরণ দিয়ে মেখে ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে সাসলিকের কাঠিতে পরপর কলিজা আলু ও গাজর গেঁথে গরম তেলে ভেজে বাকি মসলা কষে টমেটো সসে মেখে হীরা কাবাব পরিবেশন করুন।
মগজের কাবাব
উপকরণ: সেদ্ধ মগজ ১ কাপ, সেদ্ধ আলু ২টি, সেদ্ধ কাঁচা কলা ১টি, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, কাবাব মসলা আধা চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, মরিচ কুচি ২টি, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, ডিম ১টি, বিস্কুটের গুঁড়া ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো ও তেল পরিমাণমতো।
যেবাবে তৈরি করবেন: তেল, ডিম ও বিস্কুটের গুঁড়া ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। মিশ্রণ থেকে নিয়ে কাবাব আকারে গড়ে ডিমে ডুবিয়ে বিস্কুট গুঁড়ো মেখে ৩০ মিনিট ফ্রিজে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ফ্রিজ থেকে কাবাবগুলো বের করে ডুবো তেলে সোনালি রং করে ভেজে তুলুন।
শিক কাবাব
যেভাবে তৈরি করবেন: প্রথমে গরুর মাংস ভালোকরে ধুয়ে পানি ছেঁকে নিয়ে পাতলা করে কেটে তাতে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা, লবণ, টক দই এবং সরিষার তেল মাখিয়ে ১ দিন ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর মাংসগুলো শিকে গেঁথে কয়লার চুলায় নিজের পছন্দ অনুযায়ী সেঁকে নিয়ে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন গরম গরম শিক কাবাব।
গরুর হাঁড়ি কাবাব
উপকরণ: গরুর মাংস ১কেজি (হাড়সহ বড় বড় টুকরা করা), পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, গরম মসলা বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচ বাটা ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল পরিমাণমতো, টক দই ২০০ গ্রাম ও পানি প্রয়োজন অনুযায়ী।
প্রণালী: গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে মাংসের দিকটা অল্প ছেঁচে নিয়ে তাতে সব বাটা মসলা ও গুঁড়া মসলা, স্বাদ অনুযায়ী লবণ এবং সরিষার তেল মাখিয়ে ২ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। এরপর একটি পাতিলে পরিমাণমতো সরিষার তেল গরম করে তাতে আগে থেকে মাখিয়ে রাখা মাংস বিছিয়ে দিয়ে প্রথমে চুলার জ্বাল বাড়িয়ে, তারপর অল্প আঁচে রান্না করলেই হয়ে যাবে গরুর হাঁড়ি কাবাব।
উপকরণ: গরুর হাড়ছাড়া মাংস ৫০০ গ্রাম, পাতলা ফিতার মতো করে কেটে নিতে হবে। আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ চামচ, পেপে বাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, পোস্তদানা বাটা ২ টেবিল চামচ, বাদাম বাটা ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, সরিষার তেল পরিমাণমতো, গুঁড়া মরিচ ১ টেবিল চামচ, গরম মসলা বাটা ২ টেবিল চামচ ও টক দই ২০০ গ্রাম।
কিমা কাবাব
উপকরণ: সেদ্ধ করা গরুর মাংসের কিমা ২ কাপ, সবজি কুচি সেদ্ধ করা (গাজর, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মাশরুম) ১ কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি ১ চা চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ২টি, গরম মসলা গুঁড়া আধা চা চামচ, ডিম ফেটানো ২টি, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো এবং ভাজার জন্য তেল পরিমাণমতো।
যেবাবে তৈরি করবেন: প্রথমে বিস্কুটের গুঁড়া ও তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণগুলো ভালো করে মেখে নিন। এরপর মিশ্রণটি থেকে ছোট ছোট বড়া বা বলের মতো বানিয়ে তা প্রথমে ডিমে ডুবিয়ে নিন এবং পরে বিস্কুটের গুঁড়া মেখে ডুবো তেলে ভালো করে ভেজে তুলে ফেলুন। এবার সসের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার কিমা কাবাব।
হীরা কাবাব
উপকরণ: সেদ্ধ করা কলিজা ৫০০ গ্রাম, আলু সেদ্ধ (মাঝারি) ২টি, গাজর সেদ্ধ ২টি, মরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, গরম মসলা গুঁড়া ১ চা চামচ, (দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, গোলমরিচ, জয়ত্রী পরিমাণমতো নিয়ে ভেজে গুঁড়া করে নিতে হবে), ডিম ১টি, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদ মতো, তেল পরিমাণমতো, সাসলিকের কাঠি ৭ থেকে ৮টি।
যেভাবে তৈরি করবেন: কলিজা, আলু ও গাজর চারকোনা করে টুকরো করে নিতে হবে। তেল ও টমেটো সস ছাড়া বাকি সব উপকরণ দিয়ে মেখে ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে সাসলিকের কাঠিতে পরপর কলিজা আলু ও গাজর গেঁথে গরম তেলে ভেজে বাকি মসলা কষে টমেটো সসে মেখে হীরা কাবাব পরিবেশন করুন।
মগজের কাবাব
উপকরণ: সেদ্ধ মগজ ১ কাপ, সেদ্ধ আলু ২টি, সেদ্ধ কাঁচা কলা ১টি, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, কাবাব মসলা আধা চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, মরিচ কুচি ২টি, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, ডিম ১টি, বিস্কুটের গুঁড়া ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো ও তেল পরিমাণমতো।
যেবাবে তৈরি করবেন: তেল, ডিম ও বিস্কুটের গুঁড়া ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। মিশ্রণ থেকে নিয়ে কাবাব আকারে গড়ে ডিমে ডুবিয়ে বিস্কুট গুঁড়ো মেখে ৩০ মিনিট ফ্রিজে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ফ্রিজ থেকে কাবাবগুলো বের করে ডুবো তেলে সোনালি রং করে ভেজে তুলুন।
শিক কাবাব
যেভাবে তৈরি করবেন: প্রথমে গরুর মাংস ভালোকরে ধুয়ে পানি ছেঁকে নিয়ে পাতলা করে কেটে তাতে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা, লবণ, টক দই এবং সরিষার তেল মাখিয়ে ১ দিন ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর মাংসগুলো শিকে গেঁথে কয়লার চুলায় নিজের পছন্দ অনুযায়ী সেঁকে নিয়ে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন গরম গরম শিক কাবাব।
গরুর হাঁড়ি কাবাব
উপকরণ: গরুর মাংস ১কেজি (হাড়সহ বড় বড় টুকরা করা), পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, গরম মসলা বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচ বাটা ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল পরিমাণমতো, টক দই ২০০ গ্রাম ও পানি প্রয়োজন অনুযায়ী।
প্রণালী: গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে মাংসের দিকটা অল্প ছেঁচে নিয়ে তাতে সব বাটা মসলা ও গুঁড়া মসলা, স্বাদ অনুযায়ী লবণ এবং সরিষার তেল মাখিয়ে ২ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। এরপর একটি পাতিলে পরিমাণমতো সরিষার তেল গরম করে তাতে আগে থেকে মাখিয়ে রাখা মাংস বিছিয়ে দিয়ে প্রথমে চুলার জ্বাল বাড়িয়ে, তারপর অল্প আঁচে রান্না করলেই হয়ে যাবে গরুর হাঁড়ি কাবাব।
উপকরণ: গরুর হাড়ছাড়া মাংস ৫০০ গ্রাম, পাতলা ফিতার মতো করে কেটে নিতে হবে। আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ চামচ, পেপে বাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, পোস্তদানা বাটা ২ টেবিল চামচ, বাদাম বাটা ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, সরিষার তেল পরিমাণমতো, গুঁড়া মরিচ ১ টেবিল চামচ, গরম মসলা বাটা ২ টেবিল চামচ ও টক দই ২০০ গ্রাম।
বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
ফুচকা

ফুচকার কথা শুনলেই খেতে ইচ্ছে হয়না এমন লোক কমই আছে। ফুচকার ছবি দেখেও আপনার খেতে ইচ্ছে করছে। ঠিক আছে আজই তৈরি করুন। উপকরণ: লাল আটা ২ কাপ, তালমাখনা ১ চা চামচ, সুজি আধা কাপ,পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা কুঁচি, টকদই ১ টেবিল চামচ কাঁচা মরিচ কুঁচি, ও লবণ পরিমাণ মতো, ডাবলি ডাল সেদ্ধ ১ কাপ, আলু সেদ্ধ ৩টি, সেদ্ধ ডিম-২টি।
ডাল আর আলু প্রেসার কুকারে সেদ্ধ করে নিন। ডিম অন্য পাত্রে সেদ্ধ করুন, প্রেসার কুকারে দেবেন না।
টক: টক কিন্তু খুব যত্ন করে তৈরি করতে হবে। কারণ টক মজার না হলে ফুচকা খেতে ভালো লাগবে না। তেঁতুল পানিতে ভিজিয়ে রেখে একটু চটকে ছেকে নিন। এবার সামান্য চিনি, টক দই, বিট লবণ, লবণ লেবুর রস ও শুকনা মরিচের(তেল ছাড়া মচমচে করে ভাজা) গুঁড়া খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন।
ফুচকা তৈরি: আটা, তালমাখনা, টকদই, সুজি, লবণ মেখে শক্ত করে খামির তৈরি করে এক ঘণ্টা ঢেকে রাখুন। এবার বড় রুটি বানিয়ে ছোট ছোট গোল করে কেটে মচমচে করে ভেজে নিন।ফুচকার পুর: আলু, ডাবলি, কাঁচামরিচ, পেঁয়াজ, তেঁতুলের টক, লবণ, ধনে পাতা কুঁচি দিয়ে মেখে নিন। এবার ডিম গ্রেট করে দিন।
সব শেষে ফুচকার ওপর আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিয়ে ভেঙে ভেতরে পুর ভরে নিন। একটি প্লেটের মাঝে তেঁতুলের টক রেখে চারপাশে ফুচকা সাজিয়ে নিন।
সোমবার, ১৫ জুলাই, ২০১৩
বাঙ্গালী চুপচাপ
আমরা অনেক বোকা যে যা বলুক সেটা নিয়ে চুপচাপ থাকি । এই চুপচাপ কে আমাদের
সরলতা মনে করে ।হায়রেবাঙ্গালী আমাদের মাথা কাঠাল ভেঙ্গে খেয়ে যাচ্ছে তার পর
আমরা চুপচাপ এই চুপচাপ আর কত দিন । বাঙ্গালী যেগে ওঠো চুপচাপ করে আর থেকো
না তোমরা ১৯৭১ সালের মত জেগে ওঠো না হলে তোমরা বাঙ্গালী নাম থেকে শেষ হয়ে
যাবে । আজ রাজনীতি দের মিঠা কথা শুনে আর তোমরা বোকার মত চুপচাপ থেকো না
তোমাদের কথা তোমরা বল এক দিন না একদিন তোমার কথা শুনবে আর চুপচাপ করে থেকো
না বাঙ্গালী ।
মো : জন
রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৩
রাজশাহীতে বোমা ফাটিয়ে উদযাপন শিবিরের
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের বিজয় হাতবোমা ফাঁটিয়ে উদযাপন করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির।
বুলবুলের জয় নিশ্চিত হওয়ার পর শনিবার রাত সোয়া ১টার দিকে রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবিরকর্মীরা ‘আনন্দ মিছিল’ বের করে বলে
জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আবু হুসাইন বিপু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বঙ্গবন্ধু হলের সামনে থেকে শতাধিক শিবির ক্যাডার আনন্দ মিছিল বের করে। এসময় তারা পাঁচটি হাত বোমার বিস্ফোরণ ঘটায় এবং বেশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তারিকুল হাসান মিলন রাত দেড়টার দিকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিষয়টি শুনেছি। আমি ঘটনাস্থলে যাচ্ছি।”
তবে আনন্দ মিছিল হওয়ার কথা জানালেও বোমা ফাটানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেনি পুলিশ।
মতিহার থানার ওসি অসিত কুমার ঘোষ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ক্যাম্পাসে শিবিরকর্মীরা ‘আনন্দ মিছিল’ করেছে বলে আমি শুনেছি। তবে বোমা বিস্ফোরণ বা গুলির ঘটনার বিষয়ে আমি নিশ্চিত নই।”
বঙ্গবন্ধু হলের এক শিক্ষার্থী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শিবিরের মিছিলের পেছনে কয়েকজন পুলিশ সদস্যকেও তিনি দেখেছেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে হওয়া ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসের বিভিন্ন হলে অবস্থান নিতে শুরু করেছে শিবির কর্মীরা।
মেয়র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন ধরেও ক্যাম্পাসে অবস্থান ছিল শিবিরকর্মীদের।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবির সভাপতি আশরাফুল আলম ইমন রাত ২টা ৫৬ মিনিটে তার ফেইসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, “আলহামদুলিল্লাহ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের বিজয় মিছিল আজ রাত ১টায় অনুষ্ঠিত হলো।
“শহীদ মিনার থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে শেরে-বাংলা হলের সামনে দিয়ে মুজিব হল-এস
এম হল- আমির আলি হল-লতিফ হল-জোহা হল- সোহরাওয়ার্দী হল-মাদার বক্স হল-জিয়া
হল- হবিবুর হল হয়ে চারুকলায় এসে শেষ হল।
“প্রায় ৪ বছর পর পুলিশ মিছিলের পিছনে গাড়ি নিয়ে পাহাড়া দিয়ে সুন্দরভাবে মিছিল শেষ করতে সহযোগিতা করল। হায় রে পুলিশ রং বদলাতে সময় লাগে না শুধু ক্ষমতা লাগে।”রাসিক নির্বাচনের প্রচারণার শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে হাতে শিবিরকর্মীরা প্রকাশ্যে বুলবুলের পক্ষে প্রচারপত্রও বিলি করে।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরীক জামায়াতে ইসলামী।
স্বাধীনতাবিরোধী এই দলটির ছাত্র সংগঠন হচ্ছে শিবির, যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিরোধী রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের হাত-পায়ের রগ কাটার অভিযোগ রয়েছে।
৪৭ হাজার ৩২২ ভোটের ব্যবধানে সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনকে পরাজিত করে বুলবুল বিজয়ী হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আবু হুসাইন বিপু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বঙ্গবন্ধু হলের সামনে থেকে শতাধিক শিবির ক্যাডার আনন্দ মিছিল বের করে। এসময় তারা পাঁচটি হাত বোমার বিস্ফোরণ ঘটায় এবং বেশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তারিকুল হাসান মিলন রাত দেড়টার দিকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিষয়টি শুনেছি। আমি ঘটনাস্থলে যাচ্ছি।”
তবে আনন্দ মিছিল হওয়ার কথা জানালেও বোমা ফাটানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেনি পুলিশ।
মতিহার থানার ওসি অসিত কুমার ঘোষ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ক্যাম্পাসে শিবিরকর্মীরা ‘আনন্দ মিছিল’ করেছে বলে আমি শুনেছি। তবে বোমা বিস্ফোরণ বা গুলির ঘটনার বিষয়ে আমি নিশ্চিত নই।”
বঙ্গবন্ধু হলের এক শিক্ষার্থী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শিবিরের মিছিলের পেছনে কয়েকজন পুলিশ সদস্যকেও তিনি দেখেছেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে হওয়া ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসের বিভিন্ন হলে অবস্থান নিতে শুরু করেছে শিবির কর্মীরা।
মেয়র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন ধরেও ক্যাম্পাসে অবস্থান ছিল শিবিরকর্মীদের।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবির সভাপতি আশরাফুল আলম ইমন রাত ২টা ৫৬ মিনিটে তার ফেইসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, “আলহামদুলিল্লাহ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের বিজয় মিছিল আজ রাত ১টায় অনুষ্ঠিত হলো।

“প্রায় ৪ বছর পর পুলিশ মিছিলের পিছনে গাড়ি নিয়ে পাহাড়া দিয়ে সুন্দরভাবে মিছিল শেষ করতে সহযোগিতা করল। হায় রে পুলিশ রং বদলাতে সময় লাগে না শুধু ক্ষমতা লাগে।”রাসিক নির্বাচনের প্রচারণার শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে হাতে শিবিরকর্মীরা প্রকাশ্যে বুলবুলের পক্ষে প্রচারপত্রও বিলি করে।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরীক জামায়াতে ইসলামী।
স্বাধীনতাবিরোধী এই দলটির ছাত্র সংগঠন হচ্ছে শিবির, যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিরোধী রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের হাত-পায়ের রগ কাটার অভিযোগ রয়েছে।
৪৭ হাজার ৩২২ ভোটের ব্যবধানে সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনকে পরাজিত করে বুলবুল বিজয়ী হয়েছেন।
সোমবার, ১০ জুন, ২০১৩
শাহবাগে বোমা হামলার প্রতিবাদে সন্ধ্যায় মশাল মিছিল
হরতালবিরোধী মিছিলের পরপরই শাহবাগে বোমা হামলার প্রতিবাদে সোমবার সন্ধ্যায় মশাল মিছিল করবে গণজাগরণ মঞ্চ।
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার এক বিবৃতিতে বলেন,
“গণজাগরণ মঞ্চের অহিংস আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে প্রজন্ম চত্বরে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে জামায়াত-শিবিরের হায়েনাচক্র।
এর প্রতিবাদে সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় প্রজন্ম চত্বরে প্রতিবাদী মশাল মিছিলের ডাক দেয়া
হয়েছে।”
জাগরণ মঞ্চের ছয় দফা দাবিকে সামনে রেখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলিয়ান প্রতিটি মানুষকে এই মিছিলে যোগ দেয়ার আহবান জানান তিনি।
আদালত অবমাননার দায়ে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিন নেতাকে সাজা দেয়ায় প্রতিবাদে সোমবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দেয় একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী দল জামায়াতে ইসলামী।
এই হরতাল প্রতিরোধের ঘোষণা দিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ব্যানার ও জাতীয় পতাকা নিয়ে শাহবাগ থেকে জাগরণ মঞ্চের মিছিল শুরু হয়। টিএসসি ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে আবার শাহবাগেই শেষ হয় এই মিছিল।
মিছিল শেষ হওয়ার পরপরই টিএসসির দিক থেকে একটি মোটরসাইকেলে আসা দুই যুবক শাহবাগে জাতীয় যাদুঘরের উল্টোদিকের রাস্তায় ককটেল ফাটিয়ে দ্রুত কাঁটাবনের দিকে চলে যায়।
যেখানে হাতবোমা দুটি বিস্ফোরিত হয়েছে, ওই স্থানটিতে কিছুদিন আগেও প্রজন্ম চত্বরের ছাত্র-জনতার আন্দোলন মঞ্চ ছিল। যুদ্ধাপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ও জামায়াত নিষিদ্ধের দাবিতে গত ফেব্রুয়ারি থেকে আন্দোলন চালিয়ে আসছেন জাগরণ মঞ্চের এই আন্দোলনকর্মীরা।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, কারা শাহবাগে হাতবোমা ফাটিয়েছে তা খতিয়ে দেখছেন তারা।
বিস্ফোরণের পরপরই ওই এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়। মোটরসাইকেল ও সিএনজি অটোরিকশায় তল্লাশি শুরু করে পুলিশ।
জাগরণ মঞ্চের ছয় দফা দাবিকে সামনে রেখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলিয়ান প্রতিটি মানুষকে এই মিছিলে যোগ দেয়ার আহবান জানান তিনি।
আদালত অবমাননার দায়ে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিন নেতাকে সাজা দেয়ায় প্রতিবাদে সোমবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দেয় একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী দল জামায়াতে ইসলামী।
এই হরতাল প্রতিরোধের ঘোষণা দিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ব্যানার ও জাতীয় পতাকা নিয়ে শাহবাগ থেকে জাগরণ মঞ্চের মিছিল শুরু হয়। টিএসসি ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে আবার শাহবাগেই শেষ হয় এই মিছিল।
মিছিল শেষ হওয়ার পরপরই টিএসসির দিক থেকে একটি মোটরসাইকেলে আসা দুই যুবক শাহবাগে জাতীয় যাদুঘরের উল্টোদিকের রাস্তায় ককটেল ফাটিয়ে দ্রুত কাঁটাবনের দিকে চলে যায়।
যেখানে হাতবোমা দুটি বিস্ফোরিত হয়েছে, ওই স্থানটিতে কিছুদিন আগেও প্রজন্ম চত্বরের ছাত্র-জনতার আন্দোলন মঞ্চ ছিল। যুদ্ধাপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ও জামায়াত নিষিদ্ধের দাবিতে গত ফেব্রুয়ারি থেকে আন্দোলন চালিয়ে আসছেন জাগরণ মঞ্চের এই আন্দোলনকর্মীরা।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, কারা শাহবাগে হাতবোমা ফাটিয়েছে তা খতিয়ে দেখছেন তারা।
বিস্ফোরণের পরপরই ওই এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়। মোটরসাইকেল ও সিএনজি অটোরিকশায় তল্লাশি শুরু করে পুলিশ।
রবিবার, ৯ জুন, ২০১৩
হরতাল প্রত্যাখ্যান গণজাগরণ মঞ্চের
জামায়াত-শিবিরের সোমবারের হরতাল প্রত্যাখ্যান করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। এদিন সকাল ১১টায় হরতাল বিরোধী মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছে তারা।রোববার
সন্ধ্যায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার এক লিখিত বিবৃতিতে
হরতাল প্রত্যাখ্যান ও হরতালবিরোধী মিছিলের ঘোষণা দেন।বিবৃতিতে
বলেন, সকাল ১১টায় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর থেকে শুরু হবে হরতাল বিরোধী মিছিল।
একই সময়ে দেশের সকল গণজাগরণ মঞ্চে হরতালবিরোধী মিছিল পালিত হবে।এসব কর্মসূচীতে সকলকে অংশ নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন ইমরান।তিনি
বলেন, যুদ্ধাপরাধী ও অগণতান্ত্রিক শক্তি জামায়াত-শিবির চক্র দেশব্যাপী
তাণ্ডব, সংঘর্ষ ও সাম্প্রদায়িক আক্রমণের মাধ্যমে দেশকে এক আতংকের জনপদে
রূপান্তর করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ১০ জুন সারাদেশে
সকাল-সন্ধ্যা অবৈধ ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী হরতাল ডেকেছে।হরতাল
গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। কিন্তু
অগণতান্ত্রিক-দেশবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের সংগঠন জামায়াত-শিবিরের এই দেশে
হরতাল পালনের কোনো নৈতিক অধিকার নেই।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)